অষ্টম শ্রেণি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সাজেশন, দ্বিতীয় অধ্যায় || Class Eight, ICT Suggestion, Chapter-Two
দ্বিতীয় অধ্যায়: কম্পিউটার নেটওয়ার্ক
১. ক্লাউড কম্পিউটিং কী? “ইন্টারনেটের একটি জনপ্রিয় সেবা ড্রপবক্স” - উক্তিটির আলোকে মতামত দাও।
উত্তর: Cloud কম্পিউটিং হলো ইন্টারনেট নির্ভর কম্পিউটিং ব্যবস্থা। এ ব্যবস্থায় যে কেউ এটি মূল্যের বিনিময়ে ব্যবহার করতে পারবে। যে যতটুকু সেবা গ্রহণ করবে সে ততটুকুর জন্য মূল্য দিবে। ড্রপবক্স একটি জনপ্রিয় সেবামূলক ব্যবস্থা। এ ব্যবস্থায় শুধু যে একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারে তা নয়, একজন মানুষ তার ব্যক্তিগত সবকিছুই নিজের কম্পিউটারে না রেখে অন্য কোথাও রেখে দিতে পারে এবং যেকোনো সময় পৃথিবীর যেকোনো জায়গা থেকে সেটি ব্যবহার করতে পারে। তাই ইন্টারনেটের একটি জনপ্রিয় সেবা হলো ড্রপবক্স।
১. ক্লাউড কম্পিউটিং কী? “ইন্টারনেটের একটি জনপ্রিয় সেবা ড্রপবক্স” - উক্তিটির আলোকে মতামত দাও।
উত্তর: Cloud কম্পিউটিং হলো ইন্টারনেট নির্ভর কম্পিউটিং ব্যবস্থা। এ ব্যবস্থায় যে কেউ এটি মূল্যের বিনিময়ে ব্যবহার করতে পারবে। যে যতটুকু সেবা গ্রহণ করবে সে ততটুকুর জন্য মূল্য দিবে। ড্রপবক্স একটি জনপ্রিয় সেবামূলক ব্যবস্থা। এ ব্যবস্থায় শুধু যে একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারে তা নয়, একজন মানুষ তার ব্যক্তিগত সবকিছুই নিজের কম্পিউটারে না রেখে অন্য কোথাও রেখে দিতে পারে এবং যেকোনো সময় পৃথিবীর যেকোনো জায়গা থেকে সেটি ব্যবহার করতে পারে। তাই ইন্টারনেটের একটি জনপ্রিয় সেবা হলো ড্রপবক্স।
২. নেটওয়ার্ক ব্যবহারে কোন টপোলজি অধিক সুবিধাজনক? যুক্তিসহ ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: নেটওয়ার্ক ব্যবহারে মেশ টপোলজি অধিক সুবিধাজনক। যেশ টপোলজিতে কম্পিউটারগুলো একটি আরেকটির সাথে যুক্ত থাকে এবং একাধিক পথে যুক্ত হতে পারে। ফলে একটি কম্পিউটার নষ্ট হলেও পুরো নেটওয়ার্কের উপর কোনো প্রভাব পরে না। মেশ টপোলজিতে নেটওয়ার্কের সমস্যা খুব সহজে সমাধান করা যায়। এতে ডেট কমিউনিকেশনের নিশ্চয়তা অনেক বেশি থাকে তাই নেটওয়ার্ক। ব্যবহারে মেশ টপোলজি অধিক সুবিধাজনক।
উত্তর: নেটওয়ার্ক ব্যবহারে মেশ টপোলজি অধিক সুবিধাজনক। যেশ টপোলজিতে কম্পিউটারগুলো একটি আরেকটির সাথে যুক্ত থাকে এবং একাধিক পথে যুক্ত হতে পারে। ফলে একটি কম্পিউটার নষ্ট হলেও পুরো নেটওয়ার্কের উপর কোনো প্রভাব পরে না। মেশ টপোলজিতে নেটওয়ার্কের সমস্যা খুব সহজে সমাধান করা যায়। এতে ডেট কমিউনিকেশনের নিশ্চয়তা অনেক বেশি থাকে তাই নেটওয়ার্ক। ব্যবহারে মেশ টপোলজি অধিক সুবিধাজনক।
৩. স্যাটেলাইট কি? যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্যাটেলাইটের ভূমিকা ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: স্যাটেলাইট: মানবসৃষ্ট যেসব বস্তু নির্দিষ্ট কতকগুলো কাজের জন্য পৃথিবীর চারদিকে মহাশূন্যে নির্দিষ্ট কক্ষপথে ঘুরতে পারে তাদেরকে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট বলে।
উত্তর: স্যাটেলাইট: মানবসৃষ্ট যেসব বস্তু নির্দিষ্ট কতকগুলো কাজের জন্য পৃথিবীর চারদিকে মহাশূন্যে নির্দিষ্ট কক্ষপথে ঘুরতে পারে তাদেরকে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট বলে।
যোগাযোগের ক্ষেত্রে স্যাটেলাইটের ভূমিকা: পৃথিবীর একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে সিগন্যাল পাঠানোর জন্য যে মাধ্যম ব্যবহার করা হয় তাকে স্যাটেলাইট বা উপগ্রহ বলে। এটি মহাকাশ থেকে পৃথিবীকে ঘিরে ঘুরতে থাকে। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ বলের কারণে এটা ঘুরে। এটা ঘুরতে কোনো জ্বালানি খরচ করতে হয় না। পৃথিবী তার অক্ষে ২৪ ঘণ্টায় একবার ঘুরে আসতে পারে। স্যাটেলাইটকেও যদি ২৪ ঘণ্টায় একবার ঘুরিয়ে আনা যায় তাহলে পৃথিবী থেকে মনে হয় আকাশের কোনো এক জায়গায় স্থির হয়ে আছে। এ ধরনের স্যাটেলাইটকে জিও স্টেশনারি বলে। আকাশে একবার জিও স্টেশনারি স্যাটেলাইন বসানো হলে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে সেখানে সিগন্যাল পাঠানো যায় এবং স্যাটেলাইট সেই সিগন্যালটিকে নতুন করে পৃথিবীর অন্য প্রান্তে পাঠিয়ে দিতে পারে। এ পদ্ধতিতে পৃথিবীর একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে রেডিও, টেলিফোন, মোবাইল ফোন কিংবা ইন্টারনেট সিগন্যাল পাঠানো যায়।
৪. টপোলজি কী? চিত্রসহ বাস ও স্টার টপোলজি বর্ণনা কর।
উত্তর: টপোলজি: দুই বা ততোধিক কম্পিউটার একসাথে নেটওয়ার্কিং করার ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতিকে টপোলজি বলে।
বাস টপোলজি: অনেকগুলো কম্পিউটারকে খুব সহজভাবে জুড়ে দেওয়ার পদ্ধতিই হলো বাস টপোলজি। এই টপোলজিতে একটা মূল ব্যাকবোন বা মূল লাইনের সাথে সবগুলো কম্পিউটারকে জুড়ে দেওয়া হয়। বাস উপোলজিতে কোনো একটা কম্পিউটার যদি অন্যকোনো কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করতে চায় , তাহলে সব কম্পিউটারের কাছেই সেই তথ্য পৌঁছে যায়। তবে যার সাথে যোগাযোগ করার কথা কেবল সেই কম্পিউটারটি তথ্যটা গ্রহণ করে । অন্য সব কম্পিউটার তথ্যগুলোকে উপেক্ষা করে।
উত্তর: টপোলজি: দুই বা ততোধিক কম্পিউটার একসাথে নেটওয়ার্কিং করার ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতিকে টপোলজি বলে।
বাস টপোলজি: অনেকগুলো কম্পিউটারকে খুব সহজভাবে জুড়ে দেওয়ার পদ্ধতিই হলো বাস টপোলজি। এই টপোলজিতে একটা মূল ব্যাকবোন বা মূল লাইনের সাথে সবগুলো কম্পিউটারকে জুড়ে দেওয়া হয়। বাস উপোলজিতে কোনো একটা কম্পিউটার যদি অন্যকোনো কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করতে চায় , তাহলে সব কম্পিউটারের কাছেই সেই তথ্য পৌঁছে যায়। তবে যার সাথে যোগাযোগ করার কথা কেবল সেই কম্পিউটারটি তথ্যটা গ্রহণ করে । অন্য সব কম্পিউটার তথ্যগুলোকে উপেক্ষা করে।
স্টার টপোলজি: কোনো নেটওয়ার্কের সবগুলো কম্পিউটার যদি একটা কেন্দ্রীয় হাবের (Hub) সাথে যুক্ত থাকে, তাহলে সেটাকে বলে স্টার টপোলজি। এটা তুলনামূলকভাবে একটা সহজ টপোলজি এবং অনুমান করা যায়, কেউ যদি খুব তাড়াতাড়ি সহজে একটা কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তৈরি করতে চায়, তাহলে সে সম্ভবত স্টার টপোলজি ব্যবহার করবে। এই টপোলজিতে একটা কম্পিউটার নষ্ট হলেও বাকি নেটওয়ার্ক সচল থাকে। কিন্তু কোনোভাবে কেন্দ্রীয় হাব নষ্ট হলে পুরো নেটওয়ার্কটাই অচল হয়ে পড়বে।
৫. নেটওয়ার্ক কী? নেটওয়ার্ক তৈরির কাজে রাউটারের কাজ করার পদ্ধতি বর্ণনা কর।
উত্তর: নেটওয়ার্ক: দুই বা ততোধিক কম্পিউটার একসাথে জুড়ে দিলে যদি কম্পিউটারগুলো নিজেদের মধ্যে তথ্য আদান - প্রদান করতে পারে তাহলে তাকে নেটওয়ার্ক বলে।
উত্তর: নেটওয়ার্ক: দুই বা ততোধিক কম্পিউটার একসাথে জুড়ে দিলে যদি কম্পিউটারগুলো নিজেদের মধ্যে তথ্য আদান - প্রদান করতে পারে তাহলে তাকে নেটওয়ার্ক বলে।
নেটওয়ার্ক তৈরির কাজে রাউটারের কাজ করার পদ্ধতি : Router (রাউটার) শব্দটি এসেছে Route শব্দ থেকে। রাউটার একটি বুদ্ধিমান যন্ত্র , যা হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের সমন্বয়ে তৈরি, যা দুই বা তার বেশি একই প্রটোকলযুক্ত নেটওয়ার্কের মধ্যে ডেটা আদান প্রদান করে। একটি নেটওয়ার্ক হাব এবং সুইচ এর সমন্বয়ে তৈরি হয়। রাউটার দুটি ভিন্ন নেটওয়ার্কের মধ্যে অবস্থান করে। দুইয়ের বেশি ভিন্ন নেটওয়ার্কের মাঝেও অবস্থান করতে পারে। এটি একটি নেটওয়ার্ক থেকে পাওয়া ডেটা সবচেয়ে কম দূরত্বের পথ ব্যবহার করে জন্য নেটওয়ার্কে পাঠাতে কাজ করে। এটি উৎস কম্পিউটার থেকে গন্তব্য কম্পিউটারে ডেটা প্যাকেট পৌঁছে দেয়। যেমন- অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থিত কোনো বন্ধুকে ই - মেইলের মাধ্যমে ছবি পাঠাতে হলে ছবিটি কয়েকটি ডেটা প্যাকেটে বিভক্ত হয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বন্ধুর কম্পিউটারে পৌঁছাবে। প্রতিটি ডেটা প্যাকেটে গন্তব্যস্থলের ঠিকানা সংযুক্ত থাকে। একটি ডেটা প্যাকেট কোনো একটি রাউটারে পৌঁছালে পরবর্তী কোনো পথে অগ্রসর হলে ডেটা সহজে এবং দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছাবে তার পথনির্দেশ দেয় রাউটার।
৬. MAN কী? স্টার টপোলজির সুবিধা ও অসুবিধা লিখ।
উত্তর: MAN: সচরাচর একটি শহরের মধ্যে যে নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয় তা হলো MAN MAN এর পূর্ণরূপ হলো- Metropolitan Area Network .
স্টার টপোলজির সুবিধাসমূহ :
১. সহজেই নেটওয়ার্কে অধিকসংখ্যক কম্পিউটার যোগ করা যেতে পারে।
২. নেটওয়ার্কে কোনো একটি কম্পিউটার বিকল হয়ে গেলে তা নেটওয়ার্কের উপর কোনো প্রভাব ফেলে না । অন্যান্য কম্পিউটার নিজেদের মধ্যে ঠিকমতোই যোগাযোগ করতে পারে। কোন কম্পিউটার সমস্যাযুক্ত তাও বের করা যায় সহজেই।
উত্তর: MAN: সচরাচর একটি শহরের মধ্যে যে নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয় তা হলো MAN MAN এর পূর্ণরূপ হলো- Metropolitan Area Network .
স্টার টপোলজির সুবিধাসমূহ :
১. সহজেই নেটওয়ার্কে অধিকসংখ্যক কম্পিউটার যোগ করা যেতে পারে।
২. নেটওয়ার্কে কোনো একটি কম্পিউটার বিকল হয়ে গেলে তা নেটওয়ার্কের উপর কোনো প্রভাব ফেলে না । অন্যান্য কম্পিউটার নিজেদের মধ্যে ঠিকমতোই যোগাযোগ করতে পারে। কোন কম্পিউটার সমস্যাযুক্ত তাও বের করা যায় সহজেই।
স্টার টপোলজির অসুবিধা :
১. কেন্দ্রের হার অকেজো হয়ে গেলে পুরো নেটওয়ার্কই বিকল হয়ে পড়ে।
২. এই টপোলজিতে অধিক ক্যাবল লাগে। কারণ প্রতি কম্পিউটার থেকে ক্যাবলকে কেন্দ্রীয় হাবের নিকট নিয়ে যেতে হয় । ক্যাবল বেশি লাগায় খরচও বেশি হয়।
১. কেন্দ্রের হার অকেজো হয়ে গেলে পুরো নেটওয়ার্কই বিকল হয়ে পড়ে।
২. এই টপোলজিতে অধিক ক্যাবল লাগে। কারণ প্রতি কম্পিউটার থেকে ক্যাবলকে কেন্দ্রীয় হাবের নিকট নিয়ে যেতে হয় । ক্যাবল বেশি লাগায় খরচও বেশি হয়।
৭. প্রটোকল কী? চিত্রসহ রিং অথবা মেশ টপোলজি ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: প্রটোকল: ভিন্ন ভিন্ন কম্পিউটারকে একসাথে যুক্ত করতে হলে এক কম্পিউটারের সাথে অন্য অন্য কম্পিউটারের যোগাযোগ করার জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। এই নিয়মগুলোকেই বলা হয় প্রটোকল।
রিং টপোলজি: যে টপোলজিতে কম্পিউটারগুলো একে অন্যের সাথে রিং বা বৃত্তের আকারে পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকে তাকে রিং টপোলজি বলে। এ টপোলজিতে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে তথ্য যায় একটা নির্দিষ্ট দিকে। তবে রিং টপোলজিতে সবসময় কম্পিউটারগুলো বৃত্তাকারে নাও থাকতে পারে সেগুলো এলোমেলোও থাকতে পারে। অর্থাৎ সব সময়েই যখন কম্পিউটারগুলোর মাঝে বৃত্তাকার যোগাযোগ। থাকে , তাহলেই সেটা রিং টপোলজি।
উত্তর: প্রটোকল: ভিন্ন ভিন্ন কম্পিউটারকে একসাথে যুক্ত করতে হলে এক কম্পিউটারের সাথে অন্য অন্য কম্পিউটারের যোগাযোগ করার জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। এই নিয়মগুলোকেই বলা হয় প্রটোকল।
রিং টপোলজি: যে টপোলজিতে কম্পিউটারগুলো একে অন্যের সাথে রিং বা বৃত্তের আকারে পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকে তাকে রিং টপোলজি বলে। এ টপোলজিতে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে তথ্য যায় একটা নির্দিষ্ট দিকে। তবে রিং টপোলজিতে সবসময় কম্পিউটারগুলো বৃত্তাকারে নাও থাকতে পারে সেগুলো এলোমেলোও থাকতে পারে। অর্থাৎ সব সময়েই যখন কম্পিউটারগুলোর মাঝে বৃত্তাকার যোগাযোগ। থাকে , তাহলেই সেটা রিং টপোলজি।
৮. ল্যানকার্ড কী? বর্তমান তথ্য প্রযুক্তিতে নেটওয়ার্কের ব্যবহার বর্ণনা কর।
উত্তর: ল্যানকার্ড: দুই বা অধিক সংখ্যক কম্পিউটারকে একসাথে যুক্ত করতে যে যন্ত্রটি ব্যবহৃত হয় তাকে ল্যানকার্ড বলে। বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তির সবকিছুই নেটওয়ার্কভিত্তিক হচ্ছে। তথ্য প্রযুক্তিতে নেটওয়ার্কের ব্যবহার নিচে বর্ণনা করা হলো:
১. নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে সারা পৃথিবীতে সামাজিক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যায়। সামাজিক নেটওয়ার্কে একে অন্যের সাথে ছবি, ভিডিও বা তথ্য বিনিময় করতে পারে।
২. তথ্য প্রযুক্তিতে নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে টেলিফোন করা যায়।
৩. নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে অফিসের কাজে ব্যবহৃত ফাইল প্রক্রিয়ার কাজগুলো দক্ষতার সাথে করা যায় । ৪. রাষ্ট্র পরিচালনা , নিরাপত্তা এবং যুদ্ধবিগ্রহে নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা হয়।
উত্তর: ল্যানকার্ড: দুই বা অধিক সংখ্যক কম্পিউটারকে একসাথে যুক্ত করতে যে যন্ত্রটি ব্যবহৃত হয় তাকে ল্যানকার্ড বলে। বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তির সবকিছুই নেটওয়ার্কভিত্তিক হচ্ছে। তথ্য প্রযুক্তিতে নেটওয়ার্কের ব্যবহার নিচে বর্ণনা করা হলো:
১. নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে সারা পৃথিবীতে সামাজিক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যায়। সামাজিক নেটওয়ার্কে একে অন্যের সাথে ছবি, ভিডিও বা তথ্য বিনিময় করতে পারে।
২. তথ্য প্রযুক্তিতে নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে টেলিফোন করা যায়।
৩. নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে অফিসের কাজে ব্যবহৃত ফাইল প্রক্রিয়ার কাজগুলো দক্ষতার সাথে করা যায় । ৪. রাষ্ট্র পরিচালনা , নিরাপত্তা এবং যুদ্ধবিগ্রহে নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা হয়।
৯. নেটওয়ার্ক কাকে বলে? নেটওয়ার্কের সাথে কোনো দুটি যন্ত্রের বর্ণনা কর।
উত্তর: দুই বা ততোধিক কম্পিউটার একসাথে জুড়ে দিলে যদি কম্পিউটারগুলো নিজেদের মধ্যে তথ্য আদান - প্রদান করতে পারে তাহলে তাকে নেটওয়ার্ক বলে। নেটওয়ার্ক সংশ্লিষ্ট দুইটি যন্ত্র হচ্ছে হাবও রাউটার। নিম্নে যন্ত্র দুটির বর্ণনা দেওয়া হলো:
হাব: তারযুক্ত নেটওয়ার্কে থাকা অনেকগুলো আইসিটি যন্ত্র তথা কম্পিউটার, প্রিন্টার ইত্যাদিকে একসাথে যুক্ত করতে হাব ব্যবহার করা হয়। হাব এর মধ্য দিয়ে যখন তথ্য বা উপাত্ত এক যন্ত্র থেকে অন্য যন্ত্রে যায়, হাব তখন সেগুলো পড়তে পারে না। এক কম্পিউটার থেকে অন্য একটি কম্পিউটারে তথ্য পাঠালে হার তার সাথে সংযুক্ত সকল কম্পিউটারে ঐ তথ্য পাঠিয়ে দেয়। এমনকি যে কম্পিউটার থেকে তথ্য পাঠানো হলো , তাকেও হাব আবার ঐ তথ্য পাঠিয়ে দেয়।
উত্তর: দুই বা ততোধিক কম্পিউটার একসাথে জুড়ে দিলে যদি কম্পিউটারগুলো নিজেদের মধ্যে তথ্য আদান - প্রদান করতে পারে তাহলে তাকে নেটওয়ার্ক বলে। নেটওয়ার্ক সংশ্লিষ্ট দুইটি যন্ত্র হচ্ছে হাবও রাউটার। নিম্নে যন্ত্র দুটির বর্ণনা দেওয়া হলো:
হাব: তারযুক্ত নেটওয়ার্কে থাকা অনেকগুলো আইসিটি যন্ত্র তথা কম্পিউটার, প্রিন্টার ইত্যাদিকে একসাথে যুক্ত করতে হাব ব্যবহার করা হয়। হাব এর মধ্য দিয়ে যখন তথ্য বা উপাত্ত এক যন্ত্র থেকে অন্য যন্ত্রে যায়, হাব তখন সেগুলো পড়তে পারে না। এক কম্পিউটার থেকে অন্য একটি কম্পিউটারে তথ্য পাঠালে হার তার সাথে সংযুক্ত সকল কম্পিউটারে ঐ তথ্য পাঠিয়ে দেয়। এমনকি যে কম্পিউটার থেকে তথ্য পাঠানো হলো , তাকেও হাব আবার ঐ তথ্য পাঠিয়ে দেয়।
রাউটার: Router শব্দটি এসেছে Route শব্দ থেকে। রাউটার একটি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র, যা হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের সমন্বয়ে তৈরি। এটি নেটওয়ার্ক তৈরির কাজে ব্যবহার করা হয়। রাউটারের প্রধান কাজ ডেটা বা উপাত্তকে পথ নির্দেশনা দেওয়া। একই প্রোটোকলের অধীনে কার্যরত দুটি নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করার জন্য রাউটার ব্যবহৃত হয়।
১০. জিও স্যাটেলাইট কী? বাংলাদেশ প্রেরিত জিও - স্টেশনারি স্যাটেলাইটটি সম্পর্কে বর্ণনা কর।
উত্তর: জিও স্টেশনারী স্যাটেলাইট: পৃথিবী তার অংশে চব্বিশ ঘণ্টায় ঘুরে আসে। স্যাটেলাইটকেও যদি ঠিক চব্বিশ ঘণ্টায় একবার পৃথিবীকে ঘুরিয়ে আনা যায় তাহলে পৃথিবীকে মনে হবে সেটি বুঝি আকাশের কোনো এক জায়গায় স্থির হয়ে আছে। এ ধরনের স্যাটেলাইটকে বলে জিও স্টেশনারি স্যাটেলাইট।
বাংলাদেশ প্রেরিত স্যাটেলাইট হলো বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট -১। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট -১ এর মাধ্যমে বিশ্বের স্যাটেলাইট ক্ষমতাধর ৫৭ তম দেশ হিসেবে পরিচিতি বাংলাদেশের। এটি নির্মাণ করেছে ফ্রান্সের প্রতিষ্ঠান থ্যালেস অ্যালেনিয়া। স্যাটেলাইটের কাঠামো তৈরি , উৎক্ষেপণ , ভূমি ও মহাকাশের নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা , ভূস্তরে দুটি স্টেশন পরিচালনার দায়িত্ব এ প্রতিষ্ঠানের । বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট -১ একটি জিও - স্টেশনারি স্যাটেলাইট বা ভূস্থির উপগ্রহ। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটে ২৬ কু - ব্যান্ড এবং ১৪ সি - ব্যান্ড মিলিয়ে মোট ৪০ টি ট্রান্সপন্ডার থাকবে।
উত্তর: জিও স্টেশনারী স্যাটেলাইট: পৃথিবী তার অংশে চব্বিশ ঘণ্টায় ঘুরে আসে। স্যাটেলাইটকেও যদি ঠিক চব্বিশ ঘণ্টায় একবার পৃথিবীকে ঘুরিয়ে আনা যায় তাহলে পৃথিবীকে মনে হবে সেটি বুঝি আকাশের কোনো এক জায়গায় স্থির হয়ে আছে। এ ধরনের স্যাটেলাইটকে বলে জিও স্টেশনারি স্যাটেলাইট।
বাংলাদেশ প্রেরিত স্যাটেলাইট হলো বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট -১। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট -১ এর মাধ্যমে বিশ্বের স্যাটেলাইট ক্ষমতাধর ৫৭ তম দেশ হিসেবে পরিচিতি বাংলাদেশের। এটি নির্মাণ করেছে ফ্রান্সের প্রতিষ্ঠান থ্যালেস অ্যালেনিয়া। স্যাটেলাইটের কাঠামো তৈরি , উৎক্ষেপণ , ভূমি ও মহাকাশের নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা , ভূস্তরে দুটি স্টেশন পরিচালনার দায়িত্ব এ প্রতিষ্ঠানের । বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট -১ একটি জিও - স্টেশনারি স্যাটেলাইট বা ভূস্থির উপগ্রহ। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটে ২৬ কু - ব্যান্ড এবং ১৪ সি - ব্যান্ড মিলিয়ে মোট ৪০ টি ট্রান্সপন্ডার থাকবে।
১১. অপটিক্যাল ফাইবার কী? স্যাটেলাইট আর অপটিক্যাল ফাইবারের মাঝে কোনটি বেশি কার্যকর? বর্ণনা কর।
উত্তর: অপটিক্যাল ফাইবার: অপটিক্যাল ফাইবার হলো অত্যন্ত সরু এক ধরনের কাঁচের তন্তু।
মানবসৃষ্ট যেসব বস্তু নির্দিষ্ট কতকগুলো কাজের জন্য পৃথিবীর চারদিকে মহাশূন্যে নির্দিষ্ট কক্ষপথে ঘুরতে পারে তাদেরকে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট বলে। অন্যদিকে অপটিক্যাল ফাইবার হলো অত্যন্ত সরু একধরনের কাচের তন্তু, যা দিয়ে তথ্য পাঠানো হয়। স্যাটেলাইট এবং অপটিক্যাল ফাইবারের মাঝে অপটিক্যাল ফাইবার বেশি কার্যকর।
১. স্যাটেলাইট পৃথিবীর অনেক উপরে থাকার কারণে সিগন্যাল পাঠানোর জন্য অনেক বড় এন্টেনার দরকার হয়। অপটিক্যাল ফাইবারে এন্টেনার প্রয়োজন হয় না । মাটির নিচে এমনকি সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে অনেক বেশি সিগন্যাল পাঠানো সম্ভব।
২. স্যাটেলাইটের মাধ্যমে পৃথিবী থেকে অনেক দূরে সিগন্যাল আদান - প্রদানে সময় বেশি লাগে। কিন্তু অপটিক্যাল ফাইবারে পৃথিবীর এক পৃষ্ঠ থেকে অন্য পৃষ্ঠে অপটিক্যাল ফাইবার সিগন্যাল তাড়াতাড়ি পাঠানো যায়।
উত্তর: অপটিক্যাল ফাইবার: অপটিক্যাল ফাইবার হলো অত্যন্ত সরু এক ধরনের কাঁচের তন্তু।
মানবসৃষ্ট যেসব বস্তু নির্দিষ্ট কতকগুলো কাজের জন্য পৃথিবীর চারদিকে মহাশূন্যে নির্দিষ্ট কক্ষপথে ঘুরতে পারে তাদেরকে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট বলে। অন্যদিকে অপটিক্যাল ফাইবার হলো অত্যন্ত সরু একধরনের কাচের তন্তু, যা দিয়ে তথ্য পাঠানো হয়। স্যাটেলাইট এবং অপটিক্যাল ফাইবারের মাঝে অপটিক্যাল ফাইবার বেশি কার্যকর।
১. স্যাটেলাইট পৃথিবীর অনেক উপরে থাকার কারণে সিগন্যাল পাঠানোর জন্য অনেক বড় এন্টেনার দরকার হয়। অপটিক্যাল ফাইবারে এন্টেনার প্রয়োজন হয় না । মাটির নিচে এমনকি সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে অনেক বেশি সিগন্যাল পাঠানো সম্ভব।
২. স্যাটেলাইটের মাধ্যমে পৃথিবী থেকে অনেক দূরে সিগন্যাল আদান - প্রদানে সময় বেশি লাগে। কিন্তু অপটিক্যাল ফাইবারে পৃথিবীর এক পৃষ্ঠ থেকে অন্য পৃষ্ঠে অপটিক্যাল ফাইবার সিগন্যাল তাড়াতাড়ি পাঠানো যায়।
১২. মডেম কী? মডেমের কাজ বর্ণনা কর।
উত্তর: মডেম: ইন্টারনেটের মাধ্যমে নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র হলো মডেম।
মডেমের দুটি অংশ রয়েছে মডুলেশন এবং ডিমডুলেশন। ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডেটা বা উপাত্ত পাঠানোর জন্য মডেম ব্যবহৃত হয়। কোনো কম্পিউটার হতে প্রাপ্ত ডিজিটাল সিগন্যালকে অ্যানালগ সিগন্যালে রূপান্তরিত করে। এ কাজটিকে মডুলেশন বলে। আবার অ্যানালগ সিগন্যালকে ডিজিটাল সিগন্যালে রূপান্তর করার কাজকে ডিমডুলেশন বলে। সিগন্যালকে মডুলেশন ও ডিমডুলেশন করাই হলো মডেমের কাজ।
উত্তর: মডেম: ইন্টারনেটের মাধ্যমে নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র হলো মডেম।
মডেমের দুটি অংশ রয়েছে মডুলেশন এবং ডিমডুলেশন। ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডেটা বা উপাত্ত পাঠানোর জন্য মডেম ব্যবহৃত হয়। কোনো কম্পিউটার হতে প্রাপ্ত ডিজিটাল সিগন্যালকে অ্যানালগ সিগন্যালে রূপান্তরিত করে। এ কাজটিকে মডুলেশন বলে। আবার অ্যানালগ সিগন্যালকে ডিজিটাল সিগন্যালে রূপান্তর করার কাজকে ডিমডুলেশন বলে। সিগন্যালকে মডুলেশন ও ডিমডুলেশন করাই হলো মডেমের কাজ।
১৩. সাবমেরিন ক্যাবল কি? কম্পিউটারের অবস্থানের উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে কি কি ভাগে ভাগ করা যায়? সংক্ষেপে বর্ণনা দাও।
উত্তর: সাবমেরিন ক্যাবল: অপটিক্যাল ফাইবার পৃথিবীর এক মহাদেশ থেকে অন্য দেশে নেবার সময় সেটিকে সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে নেওয়া হয়। এ ধরনের ফাইবারকে বলে সাবমেরিন ক্যাবল। কম্পিউটারের অবস্থানের উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে ৪ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
i. PAN (Persona Area Network)
ii. LAN (Local Area Network)
iii. MAN (Metropoliton Area Network)
iv. WAN (Wide Area Network).
উত্তর: সাবমেরিন ক্যাবল: অপটিক্যাল ফাইবার পৃথিবীর এক মহাদেশ থেকে অন্য দেশে নেবার সময় সেটিকে সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে নেওয়া হয়। এ ধরনের ফাইবারকে বলে সাবমেরিন ক্যাবল। কম্পিউটারের অবস্থানের উপর ভিত্তি করে কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে ৪ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
i. PAN (Persona Area Network)
ii. LAN (Local Area Network)
iii. MAN (Metropoliton Area Network)
iv. WAN (Wide Area Network).
i. PAN: ব্যক্তিগত পর্যায়ে যে নেটওয়ার্ক (ব্লুটুথ এর মাধ্যমে) তৈরি করা হয় তা হলো PAN.
ii. LAN: স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যেসকল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে দেখা যায়, সেগুলো সবই LAN.
iii. MAN: সচরাচর একটি শহরের মধ্যে যে নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয় তা হলো MAN.
iv. WAN: দেশ জুড়ে বা পৃথিবী জুড়ে যে নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয় তা হলো WAN.
১৪. সামাজিক নেটওয়ার্ক কী? সামাজিক নেটওয়ার্ক ব্যবহারের সুফল ও কুফলগুলো কী কী?
উত্তর: সামাজিক নেটওয়ার্ক বলতে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটকে বুঝায়। এ মুহূর্তে পৃথিবীর জনপ্রিয় সামাজিক নেটওয়ার্কের মাঝে রয়েছে ফেইসবুক এবং টুইটার। সামাজিক নেটওয়ার্ক ব্যবহারের সুফলের পাশাপাশি কুফলও রয়েছে। নিচে তা বর্ণনা করা হলো—
উত্তর: সামাজিক নেটওয়ার্ক বলতে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটকে বুঝায়। এ মুহূর্তে পৃথিবীর জনপ্রিয় সামাজিক নেটওয়ার্কের মাঝে রয়েছে ফেইসবুক এবং টুইটার। সামাজিক নেটওয়ার্ক ব্যবহারের সুফলের পাশাপাশি কুফলও রয়েছে। নিচে তা বর্ণনা করা হলো—
সামাজিক নেটওয়ার্ক ব্যবহারের সুফল:
১. মানুষের সাথে মানুষের যোগাযোগ বৃদ্ধি।
২. সামাজিক নেটওয়ার্কে একে অন্যের সাথে ছবি, ভিডিও বা তথ্য বিনিময় করতে পারে।
৩. ই - মেইল পাঠাতে পারে বা গ্রহণ করতে পারে, মেসেজ দেওয়া নেওয়া করতে পারে।
৪. এর মাধ্যমে ভিডিও চ্যাটিং করার ব্যবস্থা আছে।
১. মানুষের সাথে মানুষের যোগাযোগ বৃদ্ধি।
২. সামাজিক নেটওয়ার্কে একে অন্যের সাথে ছবি, ভিডিও বা তথ্য বিনিময় করতে পারে।
৩. ই - মেইল পাঠাতে পারে বা গ্রহণ করতে পারে, মেসেজ দেওয়া নেওয়া করতে পারে।
৪. এর মাধ্যমে ভিডিও চ্যাটিং করার ব্যবস্থা আছে।
সামাজিক নেটওয়ার্ক ব্যবহারের কুফল:
১. অধিক পরিমাণে সামাজিক নেটওয়ার্কের উপর নির্ভরশীলতা সত্যিকারের যোগাযোগের অনুভূতিকে কমিয়ে দিচ্ছে। এর ব্যবহারকারীরা একেই সত্যিকারের সম্পর্ক ভাবতে শুরু করেছে।
২. বাইরে ঘুরে বেড়ানো, খেলাধুলা, মানুষের সাথে মেলামেশার দক্ষতা এবং ইচ্ছা কমে যাচ্ছে। এর ফলে মানসিকভাবে হতাশায় ভোগার সম্ভাবনাও দেখা দিতে পারে।
১. অধিক পরিমাণে সামাজিক নেটওয়ার্কের উপর নির্ভরশীলতা সত্যিকারের যোগাযোগের অনুভূতিকে কমিয়ে দিচ্ছে। এর ব্যবহারকারীরা একেই সত্যিকারের সম্পর্ক ভাবতে শুরু করেছে।
২. বাইরে ঘুরে বেড়ানো, খেলাধুলা, মানুষের সাথে মেলামেশার দক্ষতা এবং ইচ্ছা কমে যাচ্ছে। এর ফলে মানসিকভাবে হতাশায় ভোগার সম্ভাবনাও দেখা দিতে পারে।
১৫. স্যাটেলাইট কী? অপটিক্যাল ফাইবারের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।
উত্তর: স্যাটেলাইট: মানবসৃষ্ট যেসব বস্তু নির্দিষ্ট কতগুলো কাজের জন্য পৃথিবীর চারদিকে মহাশূন্যে নির্দিষ্ট কক্ষপথে ঘুরতে পারে তাদেরকে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট বলে।
উত্তর: স্যাটেলাইট: মানবসৃষ্ট যেসব বস্তু নির্দিষ্ট কতগুলো কাজের জন্য পৃথিবীর চারদিকে মহাশূন্যে নির্দিষ্ট কক্ষপথে ঘুরতে পারে তাদেরকে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট বলে।
অপটিক্যাল ফাইবার অপটিক্যাল ফাইবার অত্যন্ত সরু এক ধরনের প্লাস্টিক কাঁচের তন্তু। শব্দ বা বিদ্যুৎ শক্তিকে আলোকশক্তিতে রূপান্তর করার পর তা অপটিক্যাল ফাইবারের মধ্য দিয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। অপটিক্যাল ফাইবারে যে আলোকে সিগন্যাল হিসেবে পাঠানো হয়, সেটি ইনফ্রারেড আলো এবং এ আলো আমাদের চোখে দৃশ্যমান নয়। অপটিক্যাল ফাইবারের ভেতর দিয়ে অনেক বেশি সিগন্যাল পাঠানো সম্ভব এবং শুনে অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে যে একটি অপটিক্যাল ফাইবারের ভেতর দিয়ে একসাথে কয়েক লক্ষ টেলিফোন কল পাঠানো সম্ভব। বর্তমানে অপটিক্যাল ফাইবার যোগাযোগ এত উন্নত হয়েছে যে পৃথিবীর সবদেশেই অপটিক্যাল ফাইবারের নেটওয়ার্ক দিয়ে একে অন্যের সাথে সংযুক্ত। এখন সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে সাবমেরিন ক্যাবল দিয়ে তথ্য একদেশ থেকে অন্যদেশে পাঠানো সম্ভব হচ্ছে।