অষ্টম শ্রেণি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সাজেশন, চতুর্থ অধ্যায় || Class Eight, ICT Suggestion, Chapter-4

চতুর্থ অধ্যায়: স্প্রেডশিটের ব্যবহার
১. সেল কী? মাইক্রোসফট এক্সেল ২০০৭ উইন্ডোর পরিচিতি বর্ণনা কর।
উত্তর: সেল:
ওয়ার্কশিটের ছোট ছোট ঘরগুলিকে সেল বলা হয়। স্প্রেডশিট মাইক্রোসফট এক্সেল ২০০৭ উইন্ডোর পরিচিতি নিচে আলোচনা করা হলো-

টাইটেল বার: এক্সেল উইন্ডোর একেবারে উপরে ওয়ার্কবুকের শিরোনাম লেখা থাকে। এটাকে টাইটেল বার বলা হয়।

অফিস বাটন: এক্সেল উইন্ডোর উপরের বাম দিকে কোণার দিকের বাটনটি হলো অফিস বাটন। এটাতে ক্লিক করে নতুন এক্সেল ওয়ার্কবুক খোলা , আগের ওয়ার্কবুক খোলা, ওয়ার্কবুক সংরক্ষণ করাসহ আরো অনেক কাজ করা যায়।

রিবন: মাইক্রোসফট এক্সেলে বিভিন্ন কমান্ডকে গুচ্ছাকারে সাজানো হয়েছে। এগুলোকে একত্রে রিবন বলা হয়।

ফর্মুলা বার: রিবনের ঠিক নিচেই এর অবস্থান। এখানে সেলের অবস্থান বা সেল রেফারেন্স প্রদর্শন করা হয়।

শিট ট্যাব: একটা ওয়ার্কবুকে যতগুলো ওয়ার্কশিট থাকে শিট ট্যাবে সেগুলো দেখানো হয়।
অষ্টম শ্রেণি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সাজেশন, চতুর্থ অধ্যায়

২. স্পেডশিট সফটওয়্যার ব্যবহার জনপ্রিয় হয়ে উঠার কারণ বর্ণনা কর।
অথবা, স্পেডশিট কী? স্পেডশিট ব্যবহার করে কী কী সুবিধা পাওয়া যায়?
অথবা, স্প্রেডশিট প্রোগ্রাম কী? স্প্রেডশিট সফটওয়্যার ব্যবহারের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা কর।
উত্তর:
স্প্রেডশিট হলো একধরনের অ্যাপ্লিকেশন কম্পিউটার প্রোগ্রাম। স্প্রেডশিট ব্যবহার করে তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কাজটি সহজ ও সুন্দরভাবে করা যায়। বর্তমানে স্প্রেডশিটের ব্যবহার জনপ্রিয় হয়ে উঠার কারণ হলো-
১. দৈনন্দিন হিসাব সংরক্ষণ এবং বিশ্লেষণ করা।
২. হিসাবের কাজ দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে সম্পাদন করা।
৩. সময় অপচয় রোধ করা।
৪. প্রতিবেদন তৈরি করা।
৫. ব্যবসায়িক বা গবেষণায় প্রাপ্ত উপাত্তকে বোধগম্যভাবে উপস্থাপনের জন্য উপাত্তগুলোকে বিশ্লেষণ করা।
৬. তথ্য সংরক্ষণ করা।
৭. সব ধরনের আর্থিক ব্যবস্থাপনা করা।
৮. তথ্যকে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করা।
৯. উৎপাদন ব্যবস্থাপনা করা।
১০. বিপুল পরিমাণ তথ্য নিয়ে কাজ করা।

৩. স্প্রেডশিট প্রোগ্রাম কী? পরীক্ষার ফলাফল তৈরিতে স্প্রেডশিট প্রোগ্রাম সুবিধাজনক কেন? বুঝিয়ে লেখ।
উত্তর: স্প্রেডশিট প্রোগ্রাম:
স্প্রেডশিট প্রোগ্রাম হলো একধরনের অ্যাপ্লিকেশন কম্পিউটার প্রোগ্রাম। স্প্রেডশিট ব্যবহার করে তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কাজটি সহজ ও সুন্দরভাবে করা যায়।

পরীক্ষার ফলাফল সংরক্ষণ এবং প্রকাশে স্প্রেডশিট ব্যবহার করা সুবিধাজনক। স্প্রেডশিট হলো এক ধরনের সফটওয়্যার যা হিসাব নিকাশ করার জন্য ব্যবহার করা হয়। স্প্রেডশিট ব্যবহার করে যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ বিভিন্ন ধরনের ফর্মূলা এবং ফাংশনের ব্যবহার করে হিসাব নিকাশ করা যায়। পরীক্ষার ফলাফল তৈরিকরণে এসব সূত্র এবং ফাংশন ব্যবহার করা যায়। পরীক্ষার ফলাফল তৈরিতে ছাত্রছাত্রীদের নাম, রোল, শ্রেণি, বিষয়, নাম্বার, মোট নাম্বার, প্রাপ্ত গ্রেড এসবের হিসাব খুব সহজে সূত্র ও ফাংশনের ব্যবহারে করা যায় এবং তা সংরক্ষণ করা যায়। সংরক্ষণ করার পর কোনো প্রয়োজনে কোন data বা তথ্য পরিবর্তন করতে, মুছে ফেলে দিতে, নতুন তথ্য বা data যোগ করতে হলে সহজেই সংরক্ষিত স্প্রেডশিট ফাইলটি Open করে তা করা যায়। আবার যদি ফলাফলের পুরো অংশ কিংবা আংশিক অংশ প্রিন্ট করার প্রয়োজন হয় তবে অংশটি Select করে এর প্রিন্ট কপি তৈরি করা যায়। স্প্রেডশিট তথ্য এবং data কে রো এবং কলামের তৈরি cell এর মাধ্যমে প্রকাশ করা যায়। তৈরি করা ওয়ার্কশীট সংরক্ষণ করে পরবর্তীতে ব্যবহার করা যায়। এর প্রিস্ট কপিও প্রকাশ করা যায়। উপাত্ত বিশ্লেষণ, ফলাফল প্রকাশ , সংরক্ষণে স্প্রেডশিট সফটওয়্যার ব্যবহার করাই উপযোগী এবং সুবিধাজনক।


৪. টাইটেল বার কাকে বলে? স্প্রেডশিট সফটওয়্যার ব্যবহারের কৌশল বর্ণনা কর।
উত্তর: টাইটেল বার:
এক্সেল উইন্ডোর একেবারে উপরে ওয়ার্কবুকের শিরোনাম লেখা থাকে। এটিকে টাইটেল বার বলা হয়।
স্প্রেডশিট সফটওয়্যার ব্যবহারের কৌশল: স্প্রেডশিট হলো একটি পূর্ণাঙ্গ প্রোগ্রাম, যার অর্থ ছড়ানো পাতা। এ প্রোগ্রামে গ্রাফ কাগজের ন্যায় X- অক্ষ ও y- অক্ষ বরাবর খোপ খোঁপ অনেক ঘর থাকে। স্প্রেডশিট - এর ওয়ার্কশিটে গ্রিড থাকে যেখানে X অক্ষ বরাবর সারি এবং Y অক্ষ বরাবর কলাম আকারে থাকে । প্রতিটি কলামের শিরোনাম একটি ইংরেজি বর্ণ দিয়ে এবং প্রতিটি সারি সংখ্যা দিয়ে চিহ্নিত করা থাকে। এর দ্বারা গ্রিডের প্রতিটি সেলের ঠিকানা বা Reference সুনির্দিষ্ট থাকে। যেমন: A12 দিয়ে A মানে A Column এবং 12 দিয়ে বারো নাম্বার সারি বোঝায়। A12 দিয়ে A কলাম এবং 12 নাম্বার সারির ছেদবিন্দুতে অবস্থানকারী সেলকে নির্দেশ করা হয়। উপাত্ত যেকোনো একটি সেলে যেমন A12 Cell- এ যদি কোনো লেখা বা প্রবেশ করাতে চাই তবে ঐ সেলে কার্সর রেখে কি - বোর্ড চেপে প্রয়োজনমতো লেখা বা উপাত্ত প্রবেশ করানো যাবে। কি - বোর্ডের অ্যারো কি ব্যবহার করে কার্সরকে ওয়ার্কশিটের যেকোনো সেলে নেওয়া যায়। বাম - কি দিয়ে বামদিকে, ডান - কি দিয়ে ডানদিকে, Upper key দিয়ে উপরের দিকে এবং Lower key চেপে নিচের দিকে নেওয়া যায়। 

এছাড়া ট্যাব বা Enter key চেপেও কার্সরকে বিভিন্ন Cell- এ নেওয়া যায়। মাউস Click এর মাধ্যমে Cursor- কে বিভিন্ন Cell- এ নেওয়া যায়। মাউস দ্বারা একাধিক Cell- কে একসাথে Select করা যায়। Cell লেখা বা উপাত্ত Copy করে অন্য Cell- এ Paste করা যায়। এছাড়া Column এবং Row এর Height এবং Width প্রয়োজনমতো বড় করা যায় । লেখার Size বা Space প্রয়োজনমতো বড় ছোট করা যায়।

৫. স্প্রেডশিট প্রোগ্রাম কী? এর ব্যবহারিক ক্ষেত্রগুলো লিখ।
উত্তর: স্প্রেডশিট প্রোগ্রাম:
স্প্রেডশিট প্রোগ্রাম হলো একধরনের অ্যাপ্লিকেশন কম্পিউটার প্রোগ্রাম। স্প্রেডশিট ব্যবহার করে তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কাজটি সহজ ও সুন্দরভাবে করা যায়। মাইক্রোসফট এক্সেলের ব্যবহারিক ক্ষেত্রগুলো নিম্নরূপ-
১. দৈনন্দিন হিসাব সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ।
২ . বার্ষিক হিসাবের ক্যালেন্ডার তৈরি করা।
৩ . ডেটা সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করা।
৪. বার্ষিক প্রতিবেদন প্রণয়ন ও বাজেট প্রণয়ন।
৫. ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় যাবতীয় হিসাব বিষয়ক বিশ্লেষণ।
৬. আয়কর ও অন্যান্য হিসাব তৈরিকরণ।
৭. বৈজ্ঞানিক ক্যালকুলেশন।
৮. বেভনের হিসাব ( Payroll ) তৈরিকরণ।

৬. স্প্রেডশিট প্রোগ্রাম কী? ওয়ার্কশীটে যোগফল নির্ণয়ের উপায় বর্ণনা কর।
উত্তর: স্প্রেডশিট প্রোগ্রাম:
স্প্রেডশিট হলো একধরনের অ্যাপ্লিকেশন কম্পিউটার প্রোগ্রাম। স্প্রেডশিট ব্যবহার করে তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কাজটি সহজ ও সুন্দরভাবে করা যায়। হিসাব - নিকাশের কাজে স্প্রেডশিট প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয়। এ প্রোগ্রাম ব্যবহার করে গাণিতিক যোগের কাজটি করা যায় অতি সহজে। যোগ করার জন্য প্রক্রিয়াটি নিম্নরূপ: 
১. প্রথমত, একটি ওয়ার্কসিট খুলে তাতে যে সংখ্যাসমূহের মধ্যে যোগ করতে হবে তা একাধিক ভিন্ন সেলে লিখতে হবে। 

২. এরপর ফলাফল সেলটি নির্ধারণ করে কার্সর নিয়ে [Autosum এ মাউস Click করতে হবে । এ পদ্ধতিকে বলা হয় স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি। 

৩. এছাড়া সূত্র লিখেও কাজটি করা যায়। এজন্য ফলাফল সেলে কার্সর রেখে নিয়ের সূত্রটি টাইপ করতে হবে – =A1 + B1 + C1 এখানে, A1, B1, C1 সেলে সংখ্যাসমূহ লিখতে হবে। এ পদ্ধতিকে বলা হয় ম্যানুয়াল পদ্ধতি। এছাড়া Cell range ব্যবহার করেও যোগফল বের করা যায়। যেমন: =sum (A1 : C1) এভাবে স্প্রেডশিট সফটওয়্যার ব্যবহারে যোগ করা যায়।

৭. স্প্রেডশিটের মাধ্যমে করা যায় এমন দুটি কাজের বর্ণনা দাও।
উত্তর:
স্প্রেডশিট হলো এক ধরনের অ্যাপ্লিকেশন কম্পিউটার প্রোগ্রাম। স্প্রেডশিটের মাধ্যমে করা যায় এমন দুটি কাজ হলো যোগ করা ও বিয়োগ করা। নিম্নে তা বর্ণনা করা হলো- 

যোগ করা: এক্সেলে দুইভাবে যোগ করা যায়- স্বয়ংক্রিয়ভাবে এবং ম্যানুয়ালি। স্বয়ংক্রিয়ভাবে যোগ করতে হলে ফলাফল সেলে কার্সর নিয়ে E Autosum এ ক্লিক করতে হয়। ম্যানুয়ালি যোগ করা হলে ফলাফল সেলে '=' চিহ্ন দিয়ে সূত্র লিখতে হয়। 

বিয়োগ করা: এক্সেলের ওয়ার্কশিটে বিয়োগ করার পদ্ধতিও যোগ করার পদ্ধতির মতো। তবে স্বয়ংক্রিয় বিয়োগ করার কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলাফল সেলে সূত্র বসিয়ে বিয়োগের কাজটি করতে হয় এজন্য ফলাফল সেলে প্রথমেই ‘=’ টাইপ করতে হবে।

৮. নতুন একটি ওয়ার্কশিট খোলার পদ্ধতি লিখ। 
উত্তর :
স্প্রেডশিট হলো এক ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম। এতে সারি ও কলাম সমন্বয়ে অনেকগুলো ওয়ার্কশিট থাকে। নতুন একটি ওয়ার্কশিট খোলার পদ্ধতি নিম্নরূপ: 
১. মাইক্রোসফট এক্সেল ওপেন করার পর Office button- এ মাউস Click করতে হবে।

২. সেখানে একাধিক Option এর মধ্য থেকে New option- টি তে Click করতে হবে। 

৩. এতে একটি নতুন ওয়ার্কশিট Open হবে। এছাড়া কি - বোর্ডের মাধ্যমে Ctrl + n চেপে নতুন ওয়ার্কশিট খোলা যায়। এ প্রক্রিয়ায় একটি নতুন ওয়ার্কশিট খোলা সম্ভব। একই সাথে একাধিক ওয়ার্কশিটও খোলা যেতে পারে।

৯. মাইক্রোসফট এক্সেল ব্যবহারে বার ডায়াগ্রাম অঙ্কন পদ্ধতি লিখ।
উত্তর:
মাইক্রোসফট এক্সেল ব্যবহারে বার ডায়াগ্রাম অঙ্কনের জন্য নিচের প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়: 
১. ওয়ার্কশিট ফাইলকে পর্দায় সচল করতে হবে।
২.ওয়ার্কশিটে উপাত্ত প্রবেশ করাতে হবে।
৩. উপাত্তসমূহ সিলেক্ট করতে হবে।
৪. সিলেক্ট করা অবস্থায় রিবনে insert ক্লিক করে চার্ট অপশনটি Click করতে পারে।
৫ . এখানে বিভিন্ন অপশন থেকে Chart type, Color লেখার স্টাইল প্রভৃতি নিজের পছন্দমতো নির্ধারণ করা যাবে।

১০. স্প্রেডশিট ওপেন করার কৌশল সংক্ষেপে লিখ। 
উত্তর:
স্প্রেডশিট ওপেন করার কৌশল নিম্নরূপ: 
১. কম্পিউটার চালু করবার পর Desktop- এ আসতে হবে। 

২. এরপর নিম্নের নির্দেশনা দিতে হবে : Start > All Programs > Microsoft Office > Microsoft Office Excell 2007 

৩. এছাড়া কম্পিউটার Desktop পরিবেশে Spreadsheet প্রোগ্রাম আইকনের ডাবল Click করেও স্প্রেডসিট প্রোগ্রাম খোলা যায়।

১১. ওয়ার্কশিট সেভ (save) করার প্রক্রিয়াটি কিরূপ? 
উত্তর :
Excel এর যে স্থানে কাজ করা হয় অর্থাৎ এর কাজের জায়গাকে বলে ওয়ার্কশিট। ওয়ার্কসিটে কাজ করবার পর তা save করে রাখতে হয়। save করার প্রক্রিয়াটি হলো: 
১. ওয়ার্কশিট Open থাকা অবস্থায় Office বাটনে Click করে Save বা Save as এ Click করতে হবে।

২. এরপর নাম প্রদানের জন্য File name এর একটি ঘর দেখা যাবে।

৩. ঐ স্থানে ফাইলের নামটি লিখে Save বাটনে মাউস ক্লিক করতে হবে।

৪. ফাইলটি উক্ত নামে নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষিত হবে।

১২. সারি, কলাম ও সেল বলতে কী বোঝ? উদাহরণসহ বুঝিয়ে দাও।
উত্তর: সারি:
ওয়ার্কশিটের বাম দিক থেকে ডান দিকে চলে আসা ঘরগুলোকে বলা হয় সারি। উদাহরণ: 1 , 2 , 3 দিয়ে সারি বুঝানো হয়।
কলাম: ওয়ার্কশিটের উপর থেকে নিচের দিকে চলে আসা ঘরগুলোকে বলা হয় কলাম। উদাহরণ: A, B, C দিয়ে কলাম বুঝানো হয়।

সেল: ওয়ার্কশিটের ছোট ছোট ঘরগুলিকে বলা হয় সেল। উদাহরণ: A1 , B2 , C3 এগুলো এক একটি সেল বোঝায়।

১৩. "ক্যালকুলেটরের চেয়ে স্প্রেডশিট প্রোগ্রামে কাজ করা সুবিধাজনক" আলোচনা কর।
উত্তর:
প্রযুক্তিগত বিকাশে ক্যালকুলেটরের আবিষ্কার মানুষকে হিসাবের ক্ষেত্রে স্বস্তি দেয়। তবুও জটিল ও দীর্ঘ হিসাবের সমস্যা থেকেই যায়। এ সকল সমস্যা নিরসনের জন্য স্প্রেডশিট ব্যবহৃত হয়। “ক্যালকুলেটরের চেয়ে স্প্রেডশিট প্রোগ্রামে কাজ করা সুবিধাজনক” নিচে তা আলোচনা করা হলো- 

১. স্প্রেডশিটে দৈনন্দিন হিসাব সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ করা যায় যা ক্যালকুলেটরে করা সম্ভব নয়।

২. স্প্রেডশিটে হিসাবের কাজ দ্রুত ও নির্ভুলভাবে সম্পাদন করা যায়।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url